বাড়ি নির্মাণে ঋণ এখন খুব সহজে

পরিবার নিয়ে এক ছাদের নীচে বসবাসের জন্য বাড়ি করার স্বপ্ন দেখেন সবাই। কিন্তু সাধ আর সাধ্যের মধ্যে যখন অদৃশ্য দেয়াল বাস্তবতা হয়ে দাঁড়ায় তখন সেই স্বপ্ন পূরণ কঠিন হয়ে যায়। তবে চাইলেই করা সম্ভব স্বপ্নের বাস্তবায়ন। সরকারি মালিকানাধীন বিশেষায়িত আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন (বিএইচবিএফসি) এ স্বপ্ন পূরণে কাজ করে যাচ্ছে। বাড়ি করতে সহজ শর্তে ও স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

জনবহুল এ দেশে নিয়মিতই বাড়ছে আবাসন চাহিদা। কঠিন হয়ে পড়ছে বাসস্থান সংস্থানের কাজ। এই প্রকট আবাসিক সমস্যার সমাধানে সহায়তা করায় হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশনের মূল উদ্দেশ্য। দেশের গৃহায়ণ সমস্যা সমাধানে জনসাধারণকে গৃহ নির্মাণ খাতে আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের উদ্দেশ্যে ১৯৫২ সালে হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে স্বাধীনতা উত্তর ১৯৭৩ সালে জারীকৃত রাষ্ট্রপতির ৭নং আদেশ বলে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন (বিএইচবিএফসি) পুনর্গঠিত হয়।

আসুন জেনে নেই, প্রতিষ্ঠানটি থেকে কিভাবে এবং কারা সহজেই এই ঋণ নিতে পারবেন-
বিএইচবিএফসি বাড়ি নির্মাণের জন্য কখনও পুরো টাকা ঋণ দেয় না বা পরামর্শও দেয় না। গ্রাহকের একটি বাড়ি নির্মাণে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হবে তার শতকরা ৮০ শতাংশ (সর্বোচ্চ) ঋণ প্রতিষ্ঠানটি দিয়ে থাকে। বাকি ২০ শতাংশ গ্রাহকের নিজের অর্থায়নেই করতে হয়। এতে একজন গ্রাহকের মাসিক কিস্তি দিতে সহজ হয়। এই ঋণের আওতায় বাড়ি নির্মাণের অবস্থান বিবেচনায় ২ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হয়। আর সকল ঋণের জন্য এক বছরের গ্রেস পিরিয়ড দিয়ে সর্বোচ্চ ২৫ বছর পর্যন্ত ঋণ পরিশোধের সময়কাল দেওয়া হয়।

ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটে এই ঋণের ক্ষেত্রে ৯ শতাংশ সুদ দিতে হয় প্রতিষ্ঠানটিকে। দেশের অন্যান্য সকল জেলা শহরে ৮ শতাংশ সুদে ও উপজেলা পর্যায়ে ৭ শতাংশ সুদে এই ঋণ দিয়ে থাকে সরকারি মালিকাধীন এই প্রতিষ্ঠান। তবে সব ক্ষেত্রেই সরল সুদে ঋণ দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে যদি কোন গ্রাহক কিস্তির মেয়াদকাল শেষ হওয়ার আগেই সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করে দেয় সেক্ষেত্রে তার অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য কোন ধরণের ঋণের সুদ দিতে হয় না। উদাহরণ স্বরূপ, এক ব্যক্তি বাড়ি নির্মাণের জন্য ৮ শতাংশ সুদে ৫ বছরের মাসিক কিস্তিতে ১০ লাখ টাকা ঋণ নিলেন। তিনি গ্রেস পিরিয়ডের পর মাসিক ১৮ হাজার টাকা করে দুই বছরে মোট ৪ লাখ ৩২ হাজার টাকা পরিশোধ করলেন। বাকি তিন বছরে মাসিক কিস্তিতে তার ৬ লাখ ৪৮ হাজার টাকা পরিশোধ করতে হবে। কিন্তু তিনি যদি বাকি তিন বছরের টাকা আগেই দিতে চান সেক্ষেত্রে তার সুদ ছাড়া আসল ৫ লাখ ৯৬ হাজার ১৬০ টাকা পরিশোধ করলেও হয়ে যাবে।

ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকায় সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা এবং দেশের অন্যান্য বিভাগীয় শহর ও জেলা সদরে সর্বোচ্চ ৬০ লক্ষ টাকা ঋণ প্রদান করা হয়। আর উপজেলা সদর ও পল্লী এলাকায় ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করা হয়। লিজ প্রাপ্ত সরকারি প্লট, ব্যক্তিমালিকানাধীন জমিতে এই ঋণ দেওয়া হয়।

এবার জেনে নেই প্রতিষ্ঠানটি কোন কোন প্রোডাক্টের মাধ্যমে এই ঋণ দিয়ে থাকে-
নগরবন্ধু: ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে একক/গ্রুপে বাড়ি নির্মাণের জন্য ‘নগর বন্ধু’ নামে ঋণ সুবিধা প্রদান করা হয়। এখানে বাড়ি নির্মানে ৯ শতাংশ সুদে সর্বোচ্চ ঋণ সীমা ২ কোটি টাকা। পরিশোধ মেয়াদ কাল ৫, ১০, ১৫ অথবা ২০ বছর।

পল্লীমা: ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার বাইরে যে কোন জেলা/উপজেলা, গ্রোথ সেন্টারে একক/গ্রুপে বাড়ি নির্মাণের জন্য পল্লীমা ঋণ প্রদান করা হয়। এলাকাভেদে এই ঋণের সীমা বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বাড়ি নির্মাণের জন্য সুদের হার ৮ শতাংশ। পরিশোধ মেয়াদকাল ৫, ১০, ১৫ বা ২০ বছর।

আবাসন উন্নয়ন: ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রো এলাকা, দেশের সকল বিভাগীয় ও জেলা সদর এলাকা এবং পল্লী অঞ্চলে নির্মাণাধীন বাড়ি, অসমাপ্ত নির্মিত বাড়ির নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করার জন্য আবাসন উন্নয়ন ঋণ প্রদান করা হয়। এলাকাভেদে এই ঋণের সীমা ও সুদের হার বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। পরিশোধ মেয়াদকাল ৫, ১০, ১৫ বা ২০ বছর।

আবাসন মেরামত: ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকা এবং দেশের সকল বিভাগীয় ও জেলা সদর এলাকার নাগরিক, যাদের নির্মিত এবং সংস্কার/মেরামতযোগ্য বাড়ি আছে। এলাকাভেদে এই ঋণের সীমা ও সুদের হার বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। পরিশোধ মেয়াদকাল ৫ ও ১০ বছর।

প্রাপ্ত বয়স্ক অর্থাৎ ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়স্ক, সুস্থ ও চুক্তি করার যোগ্যতা সম্পন্ন এবং ঋণ পরিশোধে সক্ষম বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক বাড়ি নির্মাণ ঋণের জন্য বিএইবিএফসি’র কাছে আবেদন করতে পারবেন। বিভিন্ন জেলাতে কর্পোরেশনের বিদ্যমান ৬১টি শাখা অফিস থেকে এই ঋণ নেওয়া যাবে। যে সকল জেলায় বিএইবিএফসি’র শাখা নেই, সেসব জেলার মানুষ পার্শবর্তী জেলা থেকেও ঋণ নিতে পারবেন। ঋণ আবেদনকারীর নামে বাংলাদেশের যে কোন তফসিলি ব্যাংকে সঞ্চয়ী হিসাব থাকতে হবে। উক্ত হিসাবের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ ও আদায় কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।

আবেদনের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যা লাগবে
যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত নির্মাণাধীন/নির্মিতব্য ভবনের নকশা ও নকশার অনুমতি পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। মূল দলিল, নামজারী খতিয়ান, ডিসিআর, হালসনের খাজনা রশিদের সত্যায়িত ফটোকপি ইত্যাদি।

এ সংস্থা কর্তৃক নির্মাণস্থল পরিদর্শনের সুবিধার্থে প্রস্তাবিত নির্মাণ স্থানে যাবার রাস্তার বিবরণসহ আশে পাশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা উল্লেখপূর্বক ট্রেসিং পেপারে ২ কপি হাতে আঁকা রুট ম্যাপ (আবেদনকারীর স্বাক্ষর সম্বলিত)।

দাখিলকৃত কাগজপত্রাদি পর্যালোচনা পূর্বক সঠিকতা নির্ধারণ এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত নক্শা মোতাবেক ভবন নির্মাণ হওয়ার বিষয়টি দেখা হবে।

বেসরকারি/ব্যক্তি মালিকানাধীন জমির ক্ষেত্রে
আবেদনকারীর মূল মালিকানা দলিল (সাফ কবলা/ দানপত্র/বণ্টননামা) এবং ওই দলিলের একটি ফটোকপি (৯ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের অফিসার কর্তৃক সত্যায়িত) দাখিল করতে হবে। মূল দলিল রেজিস্ট্রি অফিস থেকে আবেদনের পূর্বে পাওয়া না গেলে দলিল উত্তোলনের মূল রশিদ ও দলিল উত্তোলনের ফি বাবদ ২০০/- টাকা এবং দলিলের একটি সার্টিফাইড কপি দাখিল করতে হবে। সি.এস, এস.এ ও আর.এস, বি.এস খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি, নামজারী খতিয়ানসহ ডি.সি. আর ও হালনাগাদ খাজনার রশিদ, এস.এ/আর.এস রেকর্ডীয় মালিক থেকে স্বত্বের ধারাবাহিকতা প্রমাণের চেইন-অব-ডকুমেন্টস এর সত্যায়িত ফটোকপি লাগবে। জেলা/সাব রেজিস্টারের অফিস কর্তৃক ইস্যুকৃত ১২ (বার) বছরের তল্লাশীসহ নির্দায় সার্টিফিকেট (এন.ই.সি)।

সরকার/জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ/(পূর্বেকার হাউজিং সেটেলমেন্ট)/রাজউক/ সিডিএ/ কেডিএ/ আরডিএ/ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড/হাউজিং সোসাইটি (সরকার থেকে বরাদ্দপ্রাপ্ত জমি) ইত্যাদি কর্তৃক বরাদ্দকৃত জমির ক্ষেত্রে-
মূল বরাদ্দপত্র (এলোটমেন্ট লেটার)। দখল হস্তান্তর পত্র (পজেশন লেটার)। মূল লীজ দলিল ও তারএকটি সত্যায়িত ফটোকপি (৯ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের অফিসার কর্তৃক সত্যায়িত)। মূল দলিল রেজিস্ট্রি অফিস থেকে পাওয়া না গেলে দলিল উত্তোলনের মূল রশিদ ও দলিল উত্তোলনের জন্য ২০০/- টাকা ফি প্রদান এবং দলিলের একটি সার্টিফাইড কপি দাখিল করতে হবে। মূল এলোটির কাছ থেকে হস্তান্তর মূলে মালিক হলে মূল মালিকানা দলিল এবং বরাদ্দকারী কর্তৃপক্ষের অফিসে নামজারীর কাগজপত্র। লিজ দাতা প্রতিষ্ঠান থেকে কর্পোরেশনের নিকট বন্ধক রাখার অনুমতি/অনাপত্তি পত্র (এন.ও.সি) ইত্যাদি কাগজ পত্র দাখিল করতে হবে।

ফরমাল আবেদনের সাথে দাখিলতব্য অন্যান্য কাগজপত্রের তালিকা-
আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি। তিন কপি সত্যায়িত স্বাক্ষর এবং সম্প্রতি তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি (জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ এর ৯ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডভূক্ত কর্মকর্তা কর্তৃক) আবেদন ফি জমা প্রদানের রশিদ (বর্তমানে প্রতি হাজারে ৩ টাকা হারে ও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হারে ভ্যাটসহ) সোনালী ব্যাংকের নির্দিষ্ট শাখায় এবং বিএইচবিএফসি ভবনের নীচতলায় জনতা ব্যাংকে কর্পোরেশনের নির্ধারিত ফরমে ফিসের টাকা জমা প্রদান করা যায়। এছাড়া কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট জোনাল/রিজিওনাল অফিসেও আবেদন ফি জমা প্রদান করা যায়। ফরমাল ঋণ আবেদন পত্রের মূল্য ৫০০ টাকা।

আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র। চাকরির ক্ষেত্রে ঋণ আবেদন ফরমের নির্দিষ্ট পাতায় বেতন সনদ এবং ব্যবসার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স ও আয় সম্পর্কে হলফনামা। আয়কর পরিশোধযোগ্য আয় হলে ই-টিআইএন নম্বরসহ আয়ের পরিমাণ উল্লেখ করে আয়কর প্রত্যয়ন পত্র প্রদান করতে হবে।

ঋণ আবেদনকারীর নিজস্ব আয় না থাকলে উপার্জনশীল পিতা/মাতা/স্বামী/স্ত্রী/ছেলে/মেয়েকে জামিনদার করা যায় এবং এরূপ ক্ষেত্রে কর্পোরেশনের নির্ধারিত জামিনদারের প্রশ্নপত্র ফরম পূরণপূর্বক জামিনদারের আয়ের স্বপক্ষে দালিলিক প্রমাণ দাখিল করতে হবে।

অনুমোদিত নকশা মোতাবেক বাড়ি নির্মাণ করবেন এবং কর্পোরেশন বা অন্য কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ নিয়ে বাড়ি নির্মাণ করেননি মর্মে উপযুক্ত মূল্যমানের নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে ঘোষণা পত্র দিতে হবে।

প্রকৌশলগত কাগজপত্রের তালিকা
যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছ থকে নির্মিতব্য বাড়ির নকশার অনুমোদন পত্রসহ দুই কপি অনুমোদিত নকশা। সংশ্লিষ্ট প্লটের সয়েল টেস্ট রিপোর্ট। বহুতল ভবনের জন্য ২ কপি কাঠামো নকশা (স্ট্রাকচারাল ডিজাইন)।

ছয় তলা পর্যন্ত ভবনের ক্ষেত্রে কমপক্ষে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গ্রাজুয়েট সিভিল ইঞ্জিনিয়ার/প্রকৌশল পরামর্শ দাতা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত ইমারতের ভারবহন ক্ষমতা সংক্রান্ত সাটিফিকেট (সার্টিফিকেট প্রদানকারী প্রকৌশলীকে অবশ্যই ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ এর সদস্য হতে হবে)।

সাত ও তদুর্ধ্ব তলা ভবনের ক্ষেত্রে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গ্রাজুয়েট সিভিল ইঞ্জিনিয়ার/প্রকৌশল পরামর্শ দাতা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত ইমারতের ভারবহন সংক্রান্ত সার্টিফিকেট (সার্টিফিকেট প্রদানকারী প্রকৌশলীকে অবশ্যই ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ এর সদস্য হতে হবে)।

ঢাকা ও চট্রগ্রাম মহানগরীর ক্ষেত্রে বিএনবিসি অনুযায়ী ভূমিকম্প প্রতিরোধী সনদ দিতে হবে। দেশের অন্যান্য এলাকার ক্ষেত্রে সয়েলের লোড বিয়ারিং ক্যাপাসিটি সম্পর্কে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন গ্রাজুয়েট সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর সার্টিফিকেট দিতে হবে।

গ্রুপ ঋণের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অতিরিক্ত দলিল/কাগজপত্র যা লাগবে
জমির একাধিক মালিকের ক্ষেত্রে কর্পোরেশনের নমুনা মোতাবেক গ্রুপ ঋণের রেজিস্টার্ড এগ্রিমেন্ট দলিলসহ উক্ত দলিলের একটি সত্যায়িত ফটোকপি দাখিল করতে হবে (জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ এর ৯ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডভূক্ত কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত)।

মূল দলিল রেজিস্ট্রি অফিস থেকে পাওয়া না গেলে মূল দলিল উত্তোলনের রশিদ এবং দলিল উত্তোলনের জন্য ২০০ টাকা ফি জমা ও দলিলের একটি সার্টিফাইড কপি দাখিল করতে হবে।

অর্থসূচক/এনএইচ/কেএসআর

  
    

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়.